Yamaha Banner
Search

২৫০সিসি পর্যন্ত অনুমোদন পেলে যে বাইক গুলো দেশে আসতে পারে

2019-01-22

২৫০সিসি পর্যন্ত অনুমোদন পেলে যে বাইক গুলো দেশে আসতে পারে


Possibility-to-come-upto-250cc-bikes-in-Bangladesh-if-permit

একটা বিষয় মানুষের মনে জায়গা করে নিয়েছে যে মোটরসাইকেল হচ্ছে পৃথিবীর সবচেয়ে চাহিদাসম্পন্ন একটি বাহন। বাংলাদেশের ক্ষেত্রেও ঠিক একই ভাব কাজ করে। তরুন থেকে শুরু করে বয়স্ক মানুষ পর্যন্ত সকলেই তাদের নিত্য দিনের বাহন হিসেবে মোটরসাইকেলের গুরুত্ব বেশ লক্ষ্য করে এবং তারা চায় যে প্রত্যেকেরই নিজস্ব বাইক থাকুক। আমদের প্রত্যাহিক জীবনে বাইক যোগাযোগের চাহিদা মিটিয়ে থাকে এবং নতুন নতুন বাইক আগমনের ফলে বিভিন্ন আগ্রহী ক্রেতা বা ব্যবহারকারীগণ পছন্দের বাইক কিনে ইচ্ছা পোষণ করতে পারছেন। সম্প্রতি শোনা যাচ্ছে যে বাংলাদেশের আবারও সিসি লিমিট বর্ধিত করা হবে । আমাদের সর্বশেষ সিসি পারমিট ছিলো ১৬৫ সিসি এবং এই ১৬৫ সিসি থেকে বর্ধিত করে আশা করা যাচ্ছে ২৫০ সিসি অনুমতি পাওয়া যাবে। এটা নিশ্চিতভাবে বলা যাচ্ছে না যে বাংলাদেশে ২৫০ সিসি অনুমতি হবে কিন্তু গ্রাহকদের চাহিদা, নতুন সেগমেন্ট এবং আগ্রহ সব কিছু মিলে ধারণা করা যাচ্ছে যে সিসি লিমিট বাড়তে পারে। আমরা টিম মোটরসাইকেল ভ্যালী সর্বদা মোটরসাইকেল ব্যবহারকারীদের জন্য সচেতন ভুমিকা পালন করি তাই আজকে আমরা বিভিন্ন কোম্পানীর ২৫০ সিসির মধ্যে যে বাইকগুলো রয়েছে সেগুলো উপস্থাপন করবো । আমরা আবারো বলছি যে, এই বাইকগুলো কোম্পানী লোকাল মার্কেটে চাহিদা ভেদে নিয়ে আসতে পারে । সব কয়টা বাইক আনবে এমন কোন নিশ্চয়তা এখন সেভাবে প্রদান করা যাচ্ছে না। যদি কোম্পানীগুল তাদের ২৫০ সিসি সেগমেন্টের বাইকগুলো নিয়ে আসে তাহলে তারা বিরাট পরিচিতি অর্জন করবে বলে আশা করা যায়।

বাজাজ
এই ব্র্যান্ডটিকে নিয়ে আশা করি বিশেষ কিছু বলার নাই কারণ আমরা সকলেই এই ব্র্যান্ডের সাথে অনেক পরিচিত। নিচে বাজাজের কিছু বাইকের তালিকা তুলে ধরা হলো যেগুলো সিসি লিমিট বর্ধিত করলে বাংলাদেশের মার্কেটে আসবে বলে ধারণা করা যায়।

পালসার সিরিজ


Bajaj-Pulsar-RS200

বাজাজ পালসার আরএস ২০০: ১৯৯.৫ সিসি ফুয়েল ইঞ্জেকশন সিস্টেম , ত্রিপল স্পার্ক ৪ ভালভ ২০০ সিসি ডিটিএসআই লিকুয়িড কুল্ড ইঞ্জিন যা দেখলেই বুঝা যায় যে এই ইঞ্জিনে ফিচারেস কোন কমতি নেই। রাইডারগন বাধাহীন ভাবে লম্বা পথ পাড়ি দিতে সক্ষম হবে এই ইঞ্জিনের মাধ্যমে । পারফেক্ট ফিচারস এর সাথে এই দানবটি রাস্তায় চলতে সর্বদা প্রস্তুত।


Bajaj-Pulsar-220F

বাজাজ পালসার ২২০ এফ: পালসার ২২০এফ মূলত ডিজাইন করা হয়েছে পুরোনো পালসারে অনুভূতি বার বার রাইডারকে মনে করিয়ে দেবার জন্য। গিয়ার আপ, থ্রটলের মজা এসব কিছু মূলে রয়েছে ২২০ সিসি ৪ স্ট্রোক, ২ ভাল্ভ , টুইন স্পার্ক, বিএস ৪ কমপ্লিয়ান্ট, ডিটিএসআই ওয়েল কুল্ড ইঞ্জিন যা ম্যাক্স পাওয়ার ২০.৯৩ পিএস@ ৮৫০০ আরপিএম এবং ম্যাক্স টর্ক ১৮.৫৫ এনএম@ ৭০০০ আরপিএম উৎপন্ন করতে সক্ষম। বাইকের অন্যান্য ফিচারসগুলো যেমন – ব্রেক। সাসপেনশন, বডি পার্টস এবং ইলেক্ট্রিক্যাল বলতে গেলে সন্তোষজনক।


Bajaj-Pulsar-NS200

বাজাজ পালসার এনএস ২০০: আমরা সকলেই এনএস ১৬০ নিয়ে অবগত আছি এবং এনএস ২০০ সিসি আশা করা যায় বাংলাদেশের পালসার প্রেমিদের জন্য বাজাজ সিসি লিমিট বর্ধিত অনুসারে নিয়ে আনতে পারে। নেকেড স্পোর্টস ক্যাটাগরির এই বাইকের ইঞ্জিনে রয়েছে ১৯৯.৫ সিসি ৪ স্ট্রোক , এসওএইচসি ৪ ভালভ, লিকুয়িড কুল্ড, ত্রিপল স্পার্ক, বি এস ৪ ইঞ্জিন যা দারুন ম্যাক্স পাওয়ার ও ম্যাক্স টর্ক উৎপন্ন করতে সক্ষম এবং অন্যান্য আধুনিক ফিচারসসমূহ এখানে সংযুক্ত করা আছে।


Bajaj-Pulsar-180

বাজাজ পালসার ১৮০: লেজার এজ আধুনিক ডিজাইন, চমৎকার ফিচারস এবং অন্যান্য যাবতীয় বিষয় মিলিয়ে বাজাজ পালসার হচ্ছে দারুন ম্যাচিং একটি বাইক যা সকল বয়সের রাইডারের সাথে মানাসই কিন্তু এই বাইকের নেকেড ও স্পোর্টস কোন ডিজাইন নাই ।

এভেঞ্জার সিরিজ
স্পোর্টস ও কমিউটার ক্যাটাগরির বাইকের পাশাপাশি ক্রুজার ক্যাটাগরির বাইক ও মানুষ অনেক বেশি পছন্দ করে। এখানে বাজাজের ক্রুজার কিছু বাইক তুলে ধরা হল যেগুলো আশা করা যায় সিসি লিমিট বাড়লে বাংলাদেশের মার্কেটে প্রবেশ করবে।


Bajaj-Avenger-Cruise-220

বাজাজ এভেঞ্জার ক্রুজ ২২০: যারা ফাঁকা রাস্তায় আরামের সাথে এবং স্বাচ্ছন্দে রাইড করতে ভালোবাসেন তাদের জন্য বাজাজ নিয়ে এসেছে এভেঞ্জার ক্রুজ ২২০ সাথে কাটিং এজ ফিচারস, টুইন স্পার্ক, ২ ভালভ ডিটিএসআই ওয়েল কুল্ড ইঞ্জিন যা ভালো ম্যাক্স পাওয়ার ও ম্যাক্স টর্ক উৎপাদন করতে পারে। এছাড়াও অত্যাধুনিক কোয়ালিটি সম্পন্ন ব্রেকিং এবং ক্ল্যাসি লুক সব কিছুই গ্রাহককে আকৃষ্ট করবে।


Bajaj-Avenger-180-Street

বাজাজ এভেঞ্জার স্ট্রিট ২২০ এবং ১৮০: এই বাইক দুইটি বাজাজের পক্ষ থেকে প্রস্তুত করা হয়েছে কিন্তু ফিচারস ও পারফরমেন্স এর দিক দিয়ে সামান্য ভিন্নতা লক্ষ্য করা যায়। ২২০ এবং ১৮০ সিসির পালসার এভেঞ্জার এর ভিন্ন লুক্স, ফিচারস এবং সর্বত্তোম পারফরমেন্স লেভেল রয়েছে । যারা রাস্তায় আরাম ও পাওয়ার উপভোগ করতে চান তাদের জন্য বাজাজ উপস্থাপন করছে এভেঞ্জার ২২০ এবং ১৮০ সিসির বাইক।

টিভিএস
ইন্ডিয়ান আরেকটি বিশ্বস্ত ব্যান্ড হচ্ছে টিভিএস এবং যখন এটা পাওয়ার কিংবা স্পীডী বাইকের কথা বলা হয় তখন টিভিএস এপ্যাচি আরটিআর নামটি সবার উপরে অবস্থান করে।


TVS-Apache-RTR-200-4V

এপ্যাচি আরটিআর ৪ভি: ইতোমধ্যেই ১৬০ সিসি সেগ্মমেন্টের মধ্যে এই বাইটি বেশ সাড়া ফেলেছে এবং এখন এপ্যাচি আরটিআর ২০০ ৪ভি রেস এডিশন যেটা প্রথম মোটরসাইকেল এই ক্লাসে যা সজ্জিত করা হয়েছে এ –আরটি স্প্লিপার ক্লাচ, রেস ডেরিভাইড প্রযুক্তির পরিপূরক রেসিং ডিএনএ ইঞ্জিন হচ্ছে আরটিআর ৪ভি এর ইঞ্জিন। এই মোটরসাইকেলটি পরিচিত হয়েছে সম্পূর্ণ নতুন ডাইনামিক রেসিং গ্রাফিক্স এরো ফর্ম এর উপর ভিত্তি করে । এই বাইকটির এবিএস এবং এফআই মডেল বাজারে বিদ্যমান রয়েছে।

হিরো
হিরো হচ্ছে মোটরসাইকেল মার্কেটে আরেকটি পরিচিত নাম। ইন্ডিয়ান এই ব্রান্ডটি শুরুতে হোন্ডার সাথে সম্মিলিতভাবে মোটরসাইকেল সরবরাহ করে আসছিলো যেগুলো এখনও মার্কেটে পরিলক্ষিত হয়। শুধুমাত্র নামটা পরিবর্তন করে এখন নামকরণ করা হয়েছে হিরো। তাদের দুইটি কোয়ালিটি সম্পন্ন বাইক হয়তো বাংলাদেশের সিসি লিমিট বৃদ্ধির সাথে সাথে সরবরাহ হতে পারে।


Hero-Karizma-ZMR

হিরো কারিজমা জেডএমআরঃ হিরো তাদের এই বাইকে ট্যাগ লাইন ব্যবহার করেছে “ দেখতে সুন্দরের পাশাপাশি এর পারফরমেন্স অনুভব করার মত” এফআই ইঞ্জিন সাথে ওয়েল কুল্ড ইঞ্জিন যা রাইডারকে দীর্ঘক্ষণ রাইডে সহায়তা করবে সাথে স্পোর্টস লুক ভিন্ন রকম অনুভূতি দিবে। এই বাইকে আরও রয়েছে ১৬ বিট এর ইসিইউ প্রসেসর যেটা ইঞ্জিনের পরিবেশ স্ক্যান করতে পারে হাই টেক সেন্সর এর সাহায্যে এবং পারফরমেন্স লেভেলও বৃদ্ধি করতে সক্ষম। অন্য কোন ফিচারস এবং লুক নিয়ে আপাতত বাইকটি নিয়ে কোন অভিযোগ নেই।


Hero-Xtreme-Sports-200R

হিরো এক্সট্রিম ২০০আরঃ এই সেগমেন্টের মধ্যে বলতে গেলে হিরো সবচেয়ে বহুল আলোচিত বাইক হচ্ছে হিরো এক্সট্রিম ২০০আর। এই বাইকটি মূলত তৈরি করা হয়েছে গ্রাহকদের বিশেষভাবে আকৃষ্ট করার জন্য এবং সকল বাধা অতিক্রম করতে প্রস্তুত। এর আছে হালকা ওজনের শক্ত ফ্রেম এবং বাইকে আরও প্রতিস্থাপন করা চমৎকার ডিজাইন এবং গ্রাফিক্স সাথে রয়েছে কার্যকরী ফিচারস। সেজন্য হিরো বলে “ এক্সট্রিম ২০০আর এর সাথে নির্ভয়ে পথ পাড়ি দাও”

ইয়ামাহা
ইয়ামাহা মানেই বিশ্বস্ততা। জাপানিজ এই কোম্পানিটি ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করে চলেছে এবং তাদের গ্রাহকদের থেকে অনেক ভালোবাসা পেয়েছে। তাদের দুইটি জনপ্রিয় মডেলের বাইক যেগুলো সিসি লিমিট বর্ধিত হলে বাংলাদেশে আসার সম্ভাবনা রয়েছে তা নিম্নে দেওয়া হল।


Yamaha-FZ-25

ইয়ামাহা এফজেড ২৫: সম্পূর্ণ নতুন আঙ্গিকে এফজেড২৫ উন্নত করা হয়েছে সাথে নতুন ডিজাইনের এয়ার কুল্ড ইঞ্জিন, ২৪৯ সিসি , ৪ স্ট্রোক, এসওএইচসি, ২ ভালভ, সিংগেল সিলিন্ডার, হাই টর্ক ফুয়েল ইঞ্জেকশন ইঞ্জিন যা দিয়ে বাইকের ওজন দারিয়েছেন মাত্র ১৪৮ কেজিতে। উচ্চ মানের রাইডিং অভিজ্ঞতা উপভোগ করার জন্য এই বাইকের রয়েছে দুর্দান্ত কন্ট্রোল যেমনটি রাইডার চান। এই ফিচারসগুলো এফজেড২৫ কে পাওয়ারফুল, মিড-ক্লাস, স্ট্রিট ফাইটার এর তকমা যুক্ত করতে সাহায্য করেছে। ইতোমধ্যেই মানুষ এফযেডএস নিয়ে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে এবং দেখার বিষয় এটি কেমন পারফরম করে বাংলাদেশের রাস্তায়।



Yamaha-Fazer-25

ইয়ামাহা ফেজার ২৫: মাস্কুলার এই বাইকটির সাথে সংযুক্ত আছে ২৪৯ সিসি এয়ার কুল্ড ৪ স্ট্রোক , সিংগেল সিলিন্ডার, এসওএইসি , ফুয়েল ইঞ্জেকশন ইঞ্জিন যার উৎপাদন করে ২০ এন এম ম্যাক্স পাওয়ার এবং ২০.৯ পিএস ম্যাক্স টর্ক। এইটা হচ্ছে সর্বত্তোম একটি ম্যাশিন যার দ্বারা বিভিন্ন রাস্তায় আরামের সাথে রাইড করা যায় যা আপনার রাইডকে আরও স্মরণীয় করে তুলবে।

হোন্ডা
বিশ্বাস ও গর্ব এই দুইটি শব্দ যে ব্র্যান্ডের সাথে যায় সেটি হল হোন্ডা। রেসিং ট্র্যাক থেকে শুরু করে গ্রামের রাস্তা সব রাস্তাতেই বিচরণ রয়েছে হোন্ডার বাইকগুলোর। যদি সিসি লিমিট বর্ধিত হয় সেক্ষেতে একটি বাইক বাংলাদেশে আসার সম্ভাবনা রয়েছে সেটি হল হোন্ডা সিবিআর ২৫০ সিসি। ইতোমধ্যেই হোন্ডা সিবিআর আমাদের দেশে ব্যাপক পরিচিতি লাভ করেছে সেই সুবাদে আশা করা যায় এই বাইকটিও বাংলাদেশের মার্কেটে ব্যপক সাড়া ফেলবে।


Honda-CBR-250

হোন্ডা সিবিআর ২৫০আরঃ সিবিআর হচ্ছে এমন একটি নাম যার জনপ্রিয়তা কখনও কমতি থাকে না এবং সিবিআর ২৫০ এর নতুন গ্রাফিক্স সত্যিকারের এক কিংবদন্তির তকমা যুক্ত করেছে। এগুলো ছাড়াও রয়েছে ২৫০ সিসি ডিওএইচসি সিংগেল সিলিন্ডার ইঞ্জিন যার সরবরাহ করে ২৬.৫ পিএস ম্যাক্স পাওয়ার এবং ২২.৯ এনএম ম্যাক্স টর্ক । এর রেসিং বৈশিষ্ট্য ডিওএইচসি কে বেশি গুরুত্ব আরোপ করে। অন্যান্য যে সব ফিচারস রয়েছে সেগুলো বেশ ভালো পারফরম করবে বলে ধারণা করা যায় এবং আমরা ইচ্ছা পোষণ করি যে বাইকটি বাংলাদেশের রাস্তায় অনেক ভালো পারফরমেন্স দিতে সক্ষম হবে।

লিফান
খ্যাতনামা কিছু ব্র্যান্ডের পাশাপাশি অন্যান্য চাইনিজ ব্র্যান্ডগুলো ধীরে ধীরে বাংলাদেশের বাজারে জনপ্রিয় হয় উঠছে। লিফান হচ্ছে সে সকল ব্র্যান্ডের মধ্যে অন্যতম। তারা ইতোমধ্যেই কিছু কোয়ালিটি সম্পন্ন বাইক লোকাল মার্কেটে নিয়ে এসেছে এবং এখন সিসি লিমিট বর্ধিত হলে আরও অনেক বাইক তারা বাংলাদেশের বাজারে নিয়ে আসবে বলে ধারণা কারা যাচ্ছে। নিম্নে বাংলাদেশের বাজারে আসার জন্য সম্ভাব্য কিছু বাইকের তালিকা তুলে ধরা হল।


Lifan-KP-250

লিফান কেপি ২৫০: চমৎকার গ্রাফিক্সের সাথে সুন্দর স্টাইল বাইকটিকে চোখ ধাঁধানো লুক এনে দিয়েছে। শুরু ফিচারের দিক দিয়ে তারা আধুনিকতার ছোঁয়া রাখেনি বরং তারা ইঞ্জিনের দিক থেকেও বেশ এগিয়ে। ২৫০ সিসি এনআরএফ ইঞ্জিন যা অত্যাধিক ম্যাক্স পাওয়ার ও টর্ক উৎপন্ন করতে হচ্ছে যেটা রাইডারকে ভালো রাইডিং অনুভূতি দিবে।


Lifan-KPR-200

লিফান কেপিআর ২০০: এটা নিঃসন্দেহে বলা যায় যে কেপিআর সিরিজ আমাদের দেশে ব্যাপক পরিচিত। সেই ক্রেজ কে ধরে রাখার জন্য লিফান হাজির করবে ২০০ সিসি র কেপিআর । যদি সিসি লিমিট বাড়ানো হয় তাহলে আশা করা যায় যে পূর্বের কেপিআর গুলোর মতই ২০০ সিসির কেপিআর বাংলাদেশের রাস্তা কাঁপাতে সক্ষম হবে।


LIfan-KPM-200

লিফান কেপিএম ২০০: আরেকটি মানসম্পন্ন বাইক হচ্ছে লিফানের এই বাইকটি। ২০০ সিসির এই বাইকের রয়েছে ক্যাফে রেসারের মত ডিজাইন কিন্তু ফিচারসগুলো রয়েছে একদম স্পোর্টস বাইকগুলোর মতন। কিছু ইউনিক ফিচারস, ভিন্ন লুক, এবং সার্বিক পারফরমেন্স আশা করা যায় বাংলাদেশের মার্কেটে বেশ ভালো প্রভাব ফেলতে সক্ষম হবে এই বাইকটি।


Lifan-KPT-200

লিফান কেপিটি ২০০: ভিন্নরকম লুকের বাইক কিন্তু এর সাথে সংযুক্ত রয়েছে ভালো মানের ফিচারস এবং ধারণা করা যায় এটি অন্যান্য বাইকের মতন বেশ ভালো পারফরমেন্স দিতে সক্ষম হবে। ১৯৮ সিসি ভারটিক্যাল সিংগেল সিলিন্ডার ওয়াটার কুল্ড ৪ স্ট্রোক ইঞ্জিন খুব সহজেই ভালো ম্যাক্স পাওয়ার ও টর্ক উৎপন্ন করতে পারবে। শুরু এগুলোই নয় অন্যান্য ফিচারস যেগুলো রয়েছে যেমন- ব্রেকিং, সাসপেনশন ইত্যাদি বাইকের ভালো কন্ট্রোল বজার রাখতে সমক্ষম হবে।

লিফান ক্রুজার
লিফানের স্টকে তাদের কিছু ক্রুজার বাইক রয়েছে । যদি সিসি লিমিট বর্ধিত করা হয় তাহলে আশা করা যায় সেই ক্রুজার বাইকগুলো বাংলাদেশের বাজারে প্রবেশ করবে এবং ধারাবাহিকভাবে ভালো পারফরমেন্স দিতে সক্ষম হবে।


Lifan-V16-Cruiser

লিফান ভি১৬ ২৫০: এক ভিন্নধর্মী চেহারা রয়েছে লিফানের এই বাইকটিতে । চমৎকার ইউ শেপ এবং ক্রোমের ডিজাইনের ডুয়াল এক্সজস্ট পাইপ, ক্লাসিক এলিডি লেন্স হেডল্যাম্প, কাস্টমাইজড এবং থিকার গ্রিপ হ্যান্ডেলবার, ভিন্ন সাইজের ডিজিটাল এলসিডি মিটার কনসোল, পাওয়ারফুল ইঞ্জিন এবং বড় আকারের ডিস্ক ব্রেক বাইকটিকে গ্রাহকদের নিকট করেছে আকর্ষণীয়।


Lifan-Custom-V250

লিফান কাস্টম ভি২৫০: সাধারণ লুক কিন্তু ভিন্ন স্টাইল হচ্ছে এই বাইকের প্রধান অংশ। ২৫০ সিসির ইঞ্জিন নিঃসন্দেহে বলা যায় যে অনেক ভালো ইঞ্জিন পাওয়ার ও টর্ক সরবরাহ করবে এবং অন্যান্য ফিচারস মিলিয়ে গ্রাহকদের নিকট বিশ্বস্তের স্থান পাবে এই বাইকটি।

সিসি লিমিট অন্তত ২৫০সিসি পর্যন্ত অনুমোদন পেলে উপরে বর্নিত বাইকগুলো দেশের রাস্তায় যেমন দেখা যেতে পারে তেমনি অন্যান্য ব্রান্ডগুলোও হয়তো তাদের তালিকাতে উচ্চ সিসির নতুন নতুন বাইক সংযোজন করবে। বাংলাদেশে বর্তমানে কমপক্ষে ২৫০সিসি পর্যন্ত অনুমোদন এটি সময়ের দাবী।

Bike News

Yamaha Bike Price in Bangladesh December 2024
2024-12-21

Yamaha is the top brand in the premium bike market of Bangladesh because Yamaha is popular even among the root level bike love...

English Bangla
CFMoto Bike Prices in Bangladesh December 2024
2024-12-19

Very recently, CFMoto, one of the most famous motorcycle brands in China, was launched in Bangladesh, which is known all over ...

English Bangla
CFMoto officially launches its flagship 300cc sports bike in Bangladesh
2024-12-19

(Dhaka, December 19, 2024) - Global motorcycle brand CFMoto has officially launched its flagship sports bikes in the Banglades...

English Bangla
Yamaha is expanding its service range: Available at tourist points in border areas
2024-12-14

Yamaha has once again proven that it is ahead of any other motorcycle brand in providing the highest level of service to its c...

English Bangla
Top 5 Yamaha 150cc bike
2024-12-12

Lets see the bikes Yamaha FZS V4 Yamaha FZS V4 is an all-stylish, performance-oriented street motorcycle built for city...

English Bangla
Filter