মোটরসাইকেলে রাইড শেয়ারিং বিষয়টি নতুন করে পরিচয় করিয়ে দেবার দরকার নেই, বরং এই রাইড শেয়ারকে কেন্দ্র করে দীর্ঘদিনের বাস/সিএনজির হাতে জিম্মি থেকে কিছুটা হলেও রেহাই পেয়েছে ঢাকাবাসী। উবার, স্যাম, পাঠাও, ইজিয়ার, মুভ ইত্যাদি নামে মোবাইল এপ ভিত্তিক রাইড শেয়ারং অপশনটি দিন দিন জনপ্রিয় হচ্ছে। অনেক বাইকার তার চলতি পথে রাইড শেয়ার দিয়ে একদিকে যেমন কিছু বাড়তি আয়ের সুযোগ পাচ্ছেন তেমনি আরেকজনকে গন্তব্যে পৌছতে সাহায্য করছেন।
রাইড শেয়ারিং এর জনপ্রিয়তায় অনেকেই চাইছেন নিজের একটি মোটরসাইকেল কিনে রাইড শেয়ারিং এর মাধ্যমে কিছু বাড়তি আয় করতে। সেক্ষত্রে তারা প্রথমেই প্রশ্নের সম্মুক্ষিন হন যে “কোন বাইক ভালো হবে?”। আমরা নীচের আর্টিকেলটির মাধ্যমে রাইড শেয়ারিং এর জন্য যে সকল মোটরসাইকেল বেশি কার্যকর হবে তাদের একটি তালিকা প্রদান করার চেষ্টা করেছি। তালিকা তৈরীতে মোটরসাইকেলের দাম, মাইলেজ, ইঞ্জিন পারফরমেন্স, রিসেল ভ্যালু, সিটিং পজিশন, বিল্ড কোয়ালিটি ইত্যাদি বিষয়কে প্রাধান্য দেবার চেষ্টা করেছি। আমরা আশা করছি প্রবন্ধটি আপনাদের সিদ্ধান্ত নিতে সহায়ক হবে।
(জ্বালানি খরচের বিষয়টি বাইকের কন্ডিশন, রোড কন্ডিশন এবং রাইড কন্ডিশনের উপরে নির্ভর করে। যেহেতু রাইড শেয়ারিং এ সব সময়েই ২জন নিয়ে বাইকটি চলে তাই স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি জ্বালানি খরচ হয়ে থাকে)।
৮০সিসি মোটরসাইকেল
এই সেগমেন্টের বড় সুবিধা হলো দাম কম এবং বেশি মাইলেজ পেতে পারেন। সমস্যা হলো বাইকের কম গতি এবং ইনজিন শক্তি কম থাকায় ব্যস্ততম রাস্তায় চলতে কিছুটা সমস্যায় পড়বেন। এছাড়া ইউজাররাও ছোট এবং কম সিসির বাইকে চড়তে অনেক সময়েই কমফোর্ট ফিল করেন না। সাধারনত ৮০সিসি বাইক ওজনে কম থাকায় দীর্ঘ সময় রাইড শেয়ার কষ্টকর। ৮০সিসি বাইক কিনতে চাইলে নিচের মধ্যে থেকে যেকোন একটি বেছে নিতে পারেন-
রানার বাইক আরটি
বাইকটির অল্প দাম, পিলিয়ন নিয়ে রাইডের জন্য রয়েছে বড় সিট এবং ইঞ্জিন গার্ড এবং এলয় হুইল থাকার ফলে ভালো বিল্ড কোয়ালিটি লক্ষ্য করা যায়। অন্যদিকে জ্বালানি খরচ ৪৫-৫৫ কিমি/লিটার (
দাম ও বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন)
রানার ডিলাক্স
৮০ সিসির এই বাইকটিতে রয়েছে মজবুত গঠন, শক্তিশালী ইঞ্জিন এবং পিলিয়ন নিয়ে রাইড করার জন্য রয়েছে প্রশস্ত সিটিং পজিশন তবে বাইকটি দেখতে তেমন ভালো মনে না হলেও এর পারফরমেন্স আপনাকে মুগ্ধ করবে। জ্বালানি খরচ ৪৫-৫৫ কিমি/লিটার। (
দাম ও বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন)
ভিক্টর-আর ভি৮০ এক্সপ্রেস
৮০সিসি হিসেবে আকারে বেশ বড়, সুদৃশ্য ডিজাইন সহজেই নজর কাড়বে। লম্বা সীট রাইডার এবং পিলিয়নের জন্য আরামদায়ক।অন্যদিকে খারাপ দিক বলতে গেলে এটাই যে আপনি দিনের বেশীর ভাগ অংশ রাইড করলে এর ইঞ্জিন পাওয়ারে কিছুটা ঘাটতি অনুভব করতে পারেন তবে কেউ যদি শুধুমাত্র অফিস যাতায়াতের জন্য বাইকটি ব্যবহার করেন তবে আশা করা যায় ভালো সুবিধা পেতে পারেন। জ্বালানি খরচ ৫০-৬০ কিমি/লিটার। (
দাম ও বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন)
রোডমাস্টার প্রাইম
আধুনিক ফীচার, সুন্দর গঠন এবং শক্তিশালী ইনজিনের কারনে রোডমাস্টার প্রাইমের সুনাম রয়েছে। অন্যদিকে ৮০ সিসির বাইক হিসেবে আপনি পিলিয়ন নিয়ে ঝামেলাবিহিনভাবে রাইড করতে পারবেন এবং টপ স্পীডও বেশ ভালো পাবেন বলে আশা করা যায়। জ্বালানি খরচ ৫৫-৬৫ কিমি প্রতি লিটারে। (
দাম ও বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন)
১০০/১১০সিসি মোটরসাইকেল
এই সেগমেন্টের মোটরসাইকেলগুলোর সুবিধা হলো সহনীয় দাম, ব্যবহারের সুবিধা, সহজে রিসেল করা যায়, ভালো মাইলেজ পাওয়া যায়। পেশা হিসেবে নয় বরং চলতি পথে রাইড শেয়ারের জন্য ১০০থেকে ১১০ সিসি বাইক অনেক দিক দিয়েই সহায়ক।
বাজাজ ডিস্কোভার ১০০
১০০ সিসি অন্যান্য বাইকের মধ্যে বাজাজ ডিস্কোভার ১০০বাইকটির রয়েছে সুন্দর ডিজাইন, ভালো ইঞ্জিন শক্তি, সকল বয়সের চালকের সাথে মানানসই। অন্যদিকে এই বাইকটির ভালো দিক হল পিলিয়ন নিয়ে অনেক আরামের সাথে ছুটতে পারবেন এবং আশা করা যায় যে অনেকক্ষণ চালানোর পরেও ইঞ্জিন পারফরমেন্সে কোন ঘাটতি পাবেন না। আপনি যদি বাইকটি বিক্রি করে নতুন কোনো বাইক কিনতে চান সেক্ষেত্রে আশা করা যায় রিসেল ভ্যালূটাও ভালো পাওয়া যাবে। জ্বালানী খরচ ৬৫ থেকে ৭৫ কিমি/লিটার। (
দাম ও বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন)
টিভিএস মেট্রো ১০০
এই বাইকটির রয়েছে সুন্দর ও মার্জিত ডিজাইন, পিলিয়নের জন্য প্রশস্ত এবং আরামদায়ক সিটিং পজিশন, টেকসই গঠন, ভালো ইঞ্জিন শক্তি। একইভাবে বাইকটি অনেকক্ষণ চালালেও ইঞ্জিনের পারফরমেন্সে কোনো ঘাটতি থাকে না এবং ঢাকা শহরের মধ্যে পিলিয়ন নিয়ে রাইড করার জন্য বেশ ভালো একটি বাইক। ১০০ সিসির এই বাইকটির জ্বালানি খরচ ৬০-৭০ কিমি/লিটার। (
দাম ও বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন)
টিভিএস মেট্রো প্লাস
১১০ সিসির এই বাইকটির রয়েছে আধুনিক ফিচারস, পিলিয়নের জন্য নরম ও প্রশস্থ সিটিং পজিশন, সুন্দর ডিজাইন ও গ্রাফিক্স । এককথায় বলা যায় যে টিভিএস মেট্রোর আধুনিক একটি ভার্সন। জ্বালানী খরচ ৫৫ থেকে ৬৫ কিমি/লিটার (
দাম ও বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন)
হিরো আইস্মার্ট ১১০
অত্যাধুনিক i3s প্রযুক্তি যা শহরে ট্রাফিক জ্যামে পড়লে তেল কম বার্ন হবে।সুন্দর ও আকর্ষণীয় ডিজাইন এবং প্রশস্ত সিট নিয়ে পিলিয়ন নিয়ে আরামের সাথে রাইড করা যাবে, কন্ট্রোল ও কম্ফোরট দুটাই বেশ ভালো, সহনীয় দাম সব মিলিয়ে ১১০ সিসির বেশ ভালো মানের একটি বাইক হল হিরো হিরো আইস্মার্ট ১১০। আমাদের দেশে কর্পোরেট লেভেলের মানুষদের এই বাইকটি বেশী ব্যবহার করতে দেখা যায়। জ্বালানি খরচ পাবেন ৬৫ থেকে ৭৫ কিমি/লিটার। (
দাম ও বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন)
হোণ্ডা লিভো
১১০ সিসি সেগমেন্টের মধ্যে আরেকটি সুন্দর বাইক হল হোন্ডা লিভো। সুন্দর আউটলুক, ব্রেকিং ভালো পাশাপাশি সাসপেনশন খুব ভালো যার কারণে পিলিয়ন নিয়ে ঝামেলাবিহিন ভাবে রাইড করতে পারবেন, ইঞ্জিন শক্তির সাথে থ্রটল রেসপন্স বেশ দারুণ, ব্র্যান্ড ভ্যালু ভালো হওয়ার কারণে রিসেল ভ্যালু টাও অনেক ভালো পাওয়া যায়। ইঞ্জিনের পারফরমেন্স আপনি অনেকক্ষণ রাইড করার পরেও একই পাবেন। ব্র্যান্ড হিসেবে এই বাইকটা দাম একটু বেশি মনে হলেও এর পারফরমেন্স আপনাকে দামের কথা ভুলিয়ে দিবে। জ্বালানী খরচ ৬০ থেকে ৭০ কিমি/লিটার। (
দাম ও বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন)
কিওয়ে আরকেএস ১০০
অন্যান্য ১০০ সিসি বাইকের তুলনায় এর রয়েছে নজরকাড়া ডিজাইন, পিলিয়ন নিয়ে রাইড করার জন্য আছে আরামদায়ক সিটিং পজিশ্ন, ভালো ব্রেকিং ও সাসপেনশন, সহনীয় দাম। মোট কথা শহরের মধ্যে রাইড করার জন্য পারফেক্ট একটি বাইক। বাইকটির জ্বালানী খরচ পাবেন ৫৫ থেকে ৬৫ কিমি/লিটার । (
দাম ও বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন)
বাজাজ প্লাটিনা ১০০
প্রশস্ত ও লম্বা সিটিং পজিশন যেখানে ৩ জনও আরামের সাথে বসা যায়, ভালো ইঞ্জিন শক্তি, মজবুত ও টেকসই গঠন, দুর্দান্ত মাইলেজ মোট কথা যারা মার্জিত কমিউটার বাইক চান এবং পিলিয়ন নিয়ে আরামের সাথে রাইড করতে চান তাদের জন্য এই বাইকটি আশা করা যায় ভালো হবে। জ্বালানি খরচ ৬৫-৭০ কিমি/লিটার। (
দাম ও বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন)
রোডমাস্টার ভেলোসিটি
স্বদেশী ব্র্যান্ড হিসেবে রোডমাস্টার তার ভালো পজিশন দিন দিন তৈরি করে যাচ্ছে এবং সেটি ১০০ সিসি রোডমাস্টার ভেলোসিটি বাইকটির দিকে তাকালেই বোঝা যায়। ভেলোসিটিতে রয়েছে অত্যাধুনিক সকল ফিচারস, ভালো ডিজাইন ও কালার কম্বিনেশন, রাইডার ও পিলিয়নের জন্য আরামদায়ক নরম সিটিং পজিশন, সহনীয় দাম এবং জ্বালানী খরচ ৫০ থেকে ৬০ কিমি/লিটারে। (
দাম ও বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন)
লিফান গ্লিন্ট ১০০
১০০ সিসির বাইক হিসেবে শহরের রাস্তায় চালানোর জন্য এই বাইকটি আশা করা যায় অনেক ভালো পারফরমেন্স দিবে। এদিকে বাইকটিতে রয়েছে সুপ্রশস্ত সিট যা পিলিয়ন নিয়ে আরামের সাথে রাইড করা যায়, এলয় হুইল, ডিস্ক ব্রেক ইত্যাদির সমন্বয়ে লিফান গ্লিন্ট বেশ ভালো মানের একটি বাইক। বাইকটি মাইলেজ পাবেন ৫৫-৬৫ কিমি/লিটার। (
দাম ও বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন)
১২৫সিসি মোটরসাইকেল
১২৫ সিসি সেগমেন্টের সুবিধা হল যে যারা ১০০ সিসির থেকে একটু ভালো ইঞ্জিন শক্তি চান তাদের পক্ষে ১২৫ সিসি পছন্দ করা সঠিক হবে। ১২৫ সিসি বাইকের সুবিধা হল তুলনামূলক কম জ্বালানী খরচ এবং ভালো ইঞ্জিন শক্তি এবং মজবুত ও টেকসই গঠন। এই সেগমেন্টের মধ্যে সহনীয় দাম, ভালো পারফরমেন্স এবং সার্বিক দিক দিয়ে নিচের বাইকগুলো আমরা আপনাদের জন্য উপযুক্ত বলে মনে করছি।
বাজাজ ডিস্কোভার ১২৫
১২৫ সিসি সেগমেন্টের মধ্যে জনপ্রিয় একটি মোটরসাইকেল হল বাজাজ ডিস্কোভার ১২৫। সুন্দর ও মার্জিত ডিজাইন, ভালো ইঞ্জিন শক্তি, পিলিয়ন নিয়ে রাইড করে বেশ আরামদায়ক, দাম কম থাকার কারণে বাজাজ ডিস্কোভার বর্তমানে অনেক জনপ্রিয় একটি বাইকে পরিণত হয়েছে এবং শহরের রাস্তায় চলাচলের জন্য এই বাইকটি অনেক ভালো। জ্বালানি খরচ পাবেন ৫০ থেকে ৬০ কিমি/লিটার। (
দাম ও বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন)
টিভিএস স্ট্রাইকার
মজবুত গঠন, ভালো ইঞ্জিন পারফরমেন্স, সুন্দর ডিজাইন, আরামদায়ক প্রশস্ত সিটিং পজিশন আপনার রাইডিংকে আরও আরামদায়ক করে তুলবে এবং পিলিয়ন নিয়ে রাইড করেও আশা করা যায় আপনি অনেক ভালো আরাম অনুভব করতে পারবেন। এই বাইকটির জ্বালানী খরচ ৫০ থেকে ৬০ কিমি। (
দাম ও বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন)
হিরো গ্লামার
মাস্কুলার বডি ও ফুয়েল ট্যংকার, সুন্দর ডিজাইন ও গ্রাফিক্স, অসাধারন কালার কম্বিনেশন এসব কিছু বাইকটিকে আরও নজরকাড়া করে তুলেছে । আমদের দেশে এই বাইকটির চাহিদা অনেক এবং শহরের রাস্তায় পিলিয়ন নিয়ে বেশ আরামের সাথে রাইড করা যায়। ১২৫ সিসির এই বাইকটি জ্বালানী খরচ ৫০ থেকে ৬০ কিমি। (
দাম ও বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন)
কিওয়ে আরকেএস ১২৫
পিলিয়ন নিয়ে রাইড করার জন্য রয়েছে আরামদায়ক সিটিং পজিশন, ভালো ব্রেকিং ও কন্ট্রোল, ভালো ইঞ্জিন শক্তি এবং মোট কথা ১২৫ সিসি বাইক হিসেবে অনেক মাস্কুলার লুক রয়েছে এই বাইকটিতে। ১২৫ সিসি এই বাইকটির জ্বালানী খরচ পাবেন ৪০ থেকে ৫০ কিমি/লিটার। (
দাম ও বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন)
হোন্ডা সিবি শাইন
হোন্ডা আগের মতই লোকাল মার্কেটে তার ভালো অবস্থান ধরে রেখেছে এবং তাদের অবস্থান আরও মজবুত করার জন্য নিত্য নতুন ফিচারসের বাইক বাজারে নিয়ে আসছে । হোন্ডা সিবি শাইন হচ্ছে আধুনিক ফিচারস সমৃদ্ধ ১২৫ সিসি একটি বাইক। সুপ্রশস্থ সিটিং পজিশন, ভালো ব্রেকিং ও সাসপেনশন এবং সর্বোপরি খুব ভালো মানের একটি ১২৫ সিসির বাইক। বাইকটির ইঞ্জিনের ভালো পারফরমেন্স, টেকসই ও সুন্দর ডিজাইনের কারণে দামটা একটু বেশি মনে হতে পারে তবে এর রিসেল ভ্যালূ অনেক অন্যদিকে মাইলেজ ৫৫-৬৫ কিমি প্রতি লিটারে। (
দাম ও বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন)
ইয়ামাহা স্যলুটো
ইয়ামাহা ব্রান্ডকে নিয়ে আশা করি নতুন করে বলার কিছু নাই এবং তাদের ১২৫ সিসি একটি জনপ্রিয় বাইক রয়েছে যার নাম ইয়ামাহা স্যালুটো ১২৫ সিসি। সুন্দর ডিজাইন, নজরকাড়া আউটলুক, ভালো ইঞ্জিন শক্তি এ সব কিছু বাইকটিকে অনেক ভাল অবস্থানে নিয়ে গেছে। অন্যদিকে এর জ্বালানি খরচ ৪৫-৫৫ কিমি/লিটার। (
দাম ও বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন)
১৫০সিসি মোটরসাইকেল
রাইড শেয়ারিংয়ে ১৫০সিসি মোটরসাইকেল রাইডার এবং ইউজার উভয়ের জন্যই আরামদায়ক হলেও বাইকের দাম এবং জ্বালানি খরচ বেশি হওয়াতে আয়ের বড় একটি অংশ সেখানেই চলে যায়। সেকারনে রাইড শেয়ারে ১৫০সিসি বাইক ব্যবহার কম লাভজনক হবে। এই সেগমেন্টে সহনীয় দাম এবং ভালো মাইলেজ বিবেচনায় নীচের বাইকটি উপযুক্ত মনে করছি।
হিরো এচিভার
১৫০ সিসি বাইকগুলোর মধ্যে হিরো এচিভারের দামটা বেশ সহনীয় এবং পারফরমেন্সের দিক দিয়েও দারুণ। পিলিয়ন ও রাইডারের জন্য রয়েছে নরম ও আরামদায়ক সিটিং পজিশন, ভালো ইঞ্জিন শক্তি, আকারে বড়। বাইকটির খারাপ দিক বলতে গেলে ১৫০ সিসি হিসেবে টায়ারটা একটু চিকণ এবং এনালগ মিটার ব্যবহৃত হয়েছে যেটা শহরের রাস্তায় চলাচলের জন্য খুব একটা বেশি ইফেক্ট ফেলবে না বলে আশা করা যায়। জ্বালানি খরচ ৪৫-৫৫কিমি/লিটার। (
দাম ও বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন)