Yamaha Banner
Search

উচ্চ সিসি মোটরসাইকেলের অনুমোদন বাংলাদেশে কেন প্রয়োজন?

2019-10-27

উচ্চ সিসি মোটরসাইকেলের অনুমোদন বাংলাদেশে কেন প্রয়োজন?


Why-high-CC-motorcycle-needs-approval-in-Bangladesh


সিসি মানে কিউবিক সেন্টিমিটারে ইঞ্জিনের ধারনক্ষমতা, যা আক্ষরিক অর্থে ইঞ্জিনের ভিতরে সিলিন্ডারগুলির পরিমাপকে বোঝায়। বড় সিলিন্ডারে বেশি বাতাস(এবং আরও জ্বালানী) প্রবেশ করতে পারে, যার ফলে শক্তি রূপান্তর আরও বেশি পরিমানে হয়ে থাকে, তাই বলা যায় যে হাই সিসি ইঞ্জিনের মূল কাজই শক্তি তৈরি করা। এ ব্যাতিত অন্যান্য সমস্ত বিষয়গুলো মোটামোটি একই, তবে এছাড়াও এমন আরও অনেক কারণ রয়েছে যা পাওয়ার আউটপুটকে প্রভাবিত করে, তবে ইঞ্জিন সিসি যত বেশি, তত বেশি শক্তি উৎপন্ন করবে। যদিও এটি ভাবার কোন প্রয়োজননেই যে হাই সিসি মানে উচ্চ গতি, যা ঝুঁকি বয়ে আনতে পারে। তবে আমরা যদি বাংলাদেশী প্রেক্ষাপটে মোটরসাইকেল সিসি রেঞ্জের কথা বলি তবে দেখা যাবে এর সীমাবদ্ধতা ১৬৫ সিসি। কয়েক দশক আগেও যার কোন সীমাবদ্ধতা ছিল না। বাংলাদেশের মোটরসাইকেল মার্কেট প্রায় ২০০০ সাল থেকেই ইঞ্জিনের সিসি লিমিটের সমস্যার সাথে লড়াই করে চলেছে। তার আগে যে কেউ যেকোন সিসির বাইক আমদানি করতে পারতেন বা রাস্তায় তা ব্যবহার করতে পারতেন, কিন্তু ২০০০ সালের কিছু সময় পরে বাসেসময় থেকেই বিদ্যমান সরকার মোটরসাইকেলের ইঞ্জিন সিসি লিমিট নির্ধারন করে দেয়। তাহলে প্রশ্ন আসে কেন আমাদের সরকার বা বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) মোটরসাইকেলের ইঞ্জিনের সিসি সীমা কমিয়ে ফেলার সিদ্ধান্ত নিয়ে ছিল? এটা কি আদৌ ঠিক সিদ্ধান্ত ছিল কিনা? হাই সিসি বাইকের প্রয়োজন কেন? হাইসিসি মোটরসাইকেলের সুবিধাগুলি বা অসুবিধাগুলো কী কী হতে পারে, ইত্যাদি আরও অনেক কিছু।এই সমস্ত বিষয় নিয়ে আমাদের আজকের এই আলোচনা।

আমরা যদি অন্যান্য উন্নত দেশগুলিকে বাদ দিয়ে আমাদের প্রতিবেশী দেশগুলিকেও দেখি তাহলে দেখব সেখানে কোন সিসি লিমিটের বিষয়টি নেই। হাই সিসির বাইকগুলো দেখে এদেশে আমরা কেবল গভীর শ্বাস নিতে পারি এবং ঘরে বসে সেই আকর্ষণীয় বাইকগুলি দেখতে পারি। তার মূল কারনই হচ্ছে সিসি লিমিট। কয়েক বছর পরপর সিসির সীমাবদ্ধতা বৃদ্ধি পায় তবে পূর্ববর্তী স্টেজ থেকে কেবল ৫-১০ সিসি। যদিও যুবসমাজ বা বেশিরভাগ বাইক লাভার কোন সিসি লিমিট চান না তবুও বাংলাদেশের সিসি লিমিট এখন ১৬৫, সকলেই যেটা কমপক্ষে ২০০-৩৫০ সিসি হওয়ার আসায় বসে থাকেন।

অনেকেই এই ধরনের আবেদনের বিরুদ্ধে যুক্তি তুলে ধরেন।কিছু মানুষের মতে- সিসি যতো বেশি হবে, তত বেশি দুর্ঘটনা ঘটবে, যা মৃত্যুর কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। অনেক সময় শোনা যায় যে, সরকারী বাহিনীর যেমন পুলিশ বা অন্যান্যদের কাছে হাই রেঞ্জ বাইক না থাকায় এধরনের অনুমতি দিলে খারাপ পরিস্থিতির পিছনে উচ্চ সিসি বাইক আমদানী দ্বায়ী থাকবে। অন্যদিকে, অনেকে মনে করেন যে আমাদের দেশের রাস্তাগুলি হাই সিসি মোটরসাইকেলের জন্য উপযুক্ত নয়। সুতরাং, আমরা কীভাবে হাই সিসি মোটরসাইকেল সম্পর্কে সিদ্ধান্ত নেব?এই কথার আজকে আমারা খোজার চেষ্টা করব, প্রথমেআমরা হাই সিসি মোটরসাইকেলের প্রয়োজনীয়তা এবং চাহিদা নিয়ে কথা বলব, তারপর, এর যে মন্দ দিকগুলো মানুষের মনে উঠে এসেছে তা নিয়ে আলোচনা করব এবং এই চিন্তার পিছনে কিছু বাস্তব যুক্তি প্রদানের করার চেষ্টা করবে, যা আমাদের এ বিষয়ে সমাধানের দিকে নিয়ে যেতে পারে। পরিশেষে হাই সিসি বাইকের গুরুত্ব বা কেন এটি এখন প্রয়োজন তা নিয়ে আলোচনা করব।

কেন আমাদের উচ্চ সিসি ইঞ্জিন প্রয়োজন?
তরুণদের প্রধান আকর্ষণ হল গতি এবং রেসিং টাইপ মোটরসাইকেল, আর এজন্য তারা হাই সিসি মোটরসাইকেলগুলি বেশি পচ্ছন্দ করে থাকে। আমরা সকলেই জানি যে বাংলাদেশী রাস্তাগুলো অত্যাধিক স্পীডে বাইক বা অন্যান্য যানবহন চালানোর জন্য উপযুক্ত নয়। প্রকৃতপক্ষে রাজধানী ঢাকায় এমনও রাস্তা রয়েছে যেখানে গড় গতি ৫/৬ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টা, এর মানে মানুষ খুব সহজেই বাইকের চেয়ে দ্রুত পায়ে হেটে যেতে পারে। হাই সিসি মোটরসাইকল যে শুধুমাত্র স্পীডের জন্য প্রয়োজন হয় তা কিন্তু নয়, এছাড়াও বাইক ইঞ্জিনপারফরমেন্স, ভালো কন্ট্রোলিং, কমফোর্ট,টেকসই এবং আরও অনেক গুরুত্বপূর্ণ কিছুর জন্যও প্রয়োজনীয়। আর এই সমস্ত বিষয়ের কারনেই হাই সিসি বাইক এখনবাইকারদের অন্যতম চাহিদা।

হাই সিসির জন্য চাহিদা বাড়ছে
শুধুমাত্র দাম বা জ্বালানী ব্যয়ের ভয় এই বিষয়কে ঘিরেই হত তাহলে ৫০ বা ৮০ সিসি বাইকের চাহিদা জোরালো হবার কথা ছিল, তবে আজকাল ব্যবহারকারীর পছন্দের তালিকায় এধরনের বাইকগুলোকোথাও দেখা যায় না। দিনের পর দিন মানুষের মধ্যে হাই সিসি রেঞ্জের চাহিদা বাড়ছে, গতি ছাড়াও যারা বাইক নিয়ে অনেক বেশি ভ্রমণ করতে পছন্দ করেন, এবং যারা ভালোপারফরমেন্সবাবাইকের দীর্ঘায়ু প্রয়োজন মনে করেন তারা উচ্চ সিসি বাইকের দাবি করে থাকেন। ১৬৫ সিসি সীমাবদ্ধতার কারণে আমাদের দেশে ইতিমধ্যে ৫-৬ টি নতুন মডেলের আগমন ঘটেছে, যদি ইঞ্জিন সিসি কমপক্ষে ২০০-৩৫০ সিসি পর্যন্ত বৃদ্ধি পায় তবে আরও কয়েকটি আকর্ষণীয় এবং ভালো পারফরম্যান্সযুক্ত বাইক বাংলাদেশের বাজারে আসবে বলে আশা করাই যায়। পাশাপাশি, বাইকের দামগুলোও হয়তো সঠিক হবে এবং ঠিক জায়গায় ব্যবহৃত হবে, কারণ সরকার যদি ৩৫০ সিসি পর্যন্ত অনুমোদন দেয় তাহলে নিঃসন্দেহে বাংলাদেশের বাজারেপরিবর্তন দেখা যাবে, চাহিদা থাকবে অনেকবেশি তার কারন অপশন বেড়ে যাবে।যুবসমাজের বাইকাররা স্বপ্ন দেখে যে "রয়্যাল ইনফিল্ড" নামের বাইকটি নিয়ে বা অন্যান্য স্পোর্টস বাইকের তা সেই সময়ে কেনা যাবে।

Why-high-CC-motorcycle-needs-approval-in-Bangladesh-RE




উচ্চ সিসি মোটরসাইকেলের অসুবিধা এবং সম্ভাব্য সমাধান



নিরাপত্তা
অনেকেই যুক্তি দেখান যে হাই সিসি মোটরসাইকেলের অনুমতি দেওয়া হলে তা আমাদের নিরাপত্তার বিষয়কে ক্ষতিগ্রস্থ করবে। সাধারন মানুষের কাছে হাই সিসির বাইক সহজলভ্য হলে আমাদের নিরাপত্তার বিষয়টি বিগ্নিত হবে, অপরাধের পরিমান বেড়ে যাবে এবং অপরাধ থামিয়ে রাখা কঠিন হবে। এটা কি আসলেই সত্যি? একজন সাধারণ নাগরিক যদি হাই সিসি বাইক কিনতে পারেন তবে আমাদের সুরক্ষা বাহিনী কেন নয়?

নিরাপত্তার প্রয়োজনে উচ্চ সিসি বাইক কেনার জন্য কিছু সীমাবদ্ধতা তৈরী করা যেতে পারে। যেমন অভিজ্ঞতা যাচাইয়ের জন্য ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রাপ্তির অন্তত ১ বা ২বছর পরে তাদের কাছে হাই সিসির বাইক বিক্রি করা যেতে পারে।

হাই সিসি মানে হাই স্পিড, যা দুর্ঘটনার কারন হতে পারে?
হাই সিসির বাইকগুলোর স্পীড স্বভাবতই হাই স্পীডে চলার জন্য এবং আমাদের দেশের রাস্তাগুলোর প্রেক্ষাপটে হাই সিসির বাইকের ক্ষেত্রে নানাবিধ সমস্যা দেখা দিতে পারে। কিন্তু তার মানে এই না যে ১০০০ সিসি বাইক ১০০০ কিমি প্রতি ঘন্টা টপ স্পিড দিবে। অন্যদিকে কিছু বাইক আছে যেগুলো তার সিসির থেকেও অধিক স্পীড সরবরাহ করে। আমাদের দেশে সেরকম কোন রাস্তা নেই যেখানে হাই সিসির বাইক নিয়ে উচ্চ গতিতে চলাচল করা যাবে। তাহলে কেন এক্সিডেন্টের সম্ভাবনা বেশি থাকে? এক্সিডেন্টের প্রধান কারনের মধ্যে রয়েছে নিজের রাইডিং স্কীল ও সেফটি। একটা বিষয় সত্য যে হাই স্পীডের জন্য দরকার হাই সিসি বাইক। সেজন্য আমাদের নিজেদের রাইডিং স্কীল উন্নত করা জরুরী এবং আমাদের রাস্তারও অবস্থা উন্নত করা প্রয়োজন। কিন্তু আমরা এটা নিশিচতভাবে বলতে পারবো না যে নিজের রাইডিং স্কীল এবং রাস্তা উন্নত করার ফলে এক্সিডেন্টের সম্ভাবনা কমে যাবে, তার কারন এখানে ভাগ্য বলেও একটি বিষয় থাকে।

হাই সিসি বনাম জ্বালানী খরচ
বাংলাদেশে বাইকাররা প্রায়শই দাবি করেন যে উচ্চ সিসি মোটরসাইকেল মানে বেশি জ্বালানী খরচ। এটি অস্বীকার করা যায় না, তবে একটি উচ্চ গতির বা হাই পারফরম্যান্স বাইক থেকে কম জ্বালানী প্রত্যাশা করা আমাদের সময় নষ্ট করার মতো। উচ্চ সিসি মানে, বেশি ওজন, হাই পাওয়ার আউটপুট এবং এর অর্থ বেশি জ্বালানী। যার ফলে, জ্বালানী ব্যয় অবশ্যই বাড়বে, কিন্তু সেই সাথে কর্মক্ষমতাও নিশ্চিতভাবে বৃদ্ধি পাবে।


হাই সিসি মোটরসাইকেলের সুবিধা




হাই সিসি মোটরসাইকেলের সাথে আসে সেইফটি
হ্যাঁ! এটা সত্য, হাই পারফর্মেন্স বাইকগুলির সাথে সেইফটিও পাওয়া যায়। উচ্চ সিসি মোটরসাইকেলগুলিতে দেখা যায় উন্নত মানের ব্রেকিং এবং অন্যান্য সেইফটি ফিচারস, যা সত্যই প্রয়োজনীয়। সেইফটির জন্য এবিএস, সিবিএস, ইউবিএস ব্রেকিং এবং অন্যান্য অনেকগুলি গুরুত্বপূর্ণ ফিচারস হাই সিসি বাইকের সাথে সরবরাহ করা হয়ে থাকে এবং সেগুলি সাধারণত ছোট সেগমেন্টের মোটরসাইকেলের মধ্যে কম দেখা যায়।


বেশি সিসির বাইক মানেই মডার্ন টেকনোলোজি
বেশি সিসি মানেই সবদিক থেকে হাই পারফরম্যান্স এবং সে কারণে আমরা আরও অনেক আধুনিক প্রযুক্তির সাথে পরিচিত হতে পারব। অ্যান্ড্রয়েড ফোন সংযোগ, বাইক চুরির হাত থেকে রক্ষা, লোকেশন ট্র্যাকিংয়ের মতো মোটরসাইকেল ট্রাকিং, রিমোট কন্ট্রোল সহ আরও অনেক প্রযুক্তি এখন হাই সিসি মোটরসাইকেলের সাথে পাওয়া যায় তবে আমরা বাংলাদেশী ব্যবহারকারীরা এগুলি সম্পর্কে অবগত নই। প্রযুক্তিগুলি ভিভিএ সিস্টেম, ইএফআই, এফ আই এর মতো আপগ্রেড, তবে একটি নির্দিষ্ট সময়ের পরে সিসি সীমাবদ্ধতার কারণে এগুলোর আর দেখা মিলে না। সিসি সীমাবদ্ধতা আরও বাড়লে আমরা সব ধরণের বাইকে এই জাতীয় প্রযুক্তি খুঁজে পেতে পারি।

ভ্রমণ হবে সহজ
মোটরসাইকেলের সাথে ভ্রমণ রাইডারদের জন্য অন্যতম প্রিয় শখ , কেবল গতির কারণে নয় বরং আরাম, নিয়ন্ত্রণ, ব্যালান্স, সেফটি এবং সামগ্রিক পারফরম্যান্সের জন্য ভ্রমণ হয়ে উঠবে সহজ। বিশেষত পর্যটকদের জন্য এখন হাই পারফরম্যান্সের বাইক থাকা প্রয়োজন এবং এর জন্য তাদের উচ্চ সিসি মোটরসাইকেলের প্রয়োজন। আজকাল মোটরসাইকেলের সাথে ভ্রমণ ব্যাপকভাবে বেড়ে গেছে, ইতিমধ্যে আমাদের দেশে তা জনপ্রিয় হয়ে উঠছে, তাই আমাদের ব্যবহারের জন্য উচ্চতর সিসি মোটরসাইকেল রাখার সময় এসেছে। এটি আমাদের সুরক্ষা, কমফর্ট এবং সাহস নিশ্চিত করবে।

বিস্তৃত মোটরসাইকেল মার্কেট
বেশ কিছুদিন আগেই বেশিরভাগ মোটরসাইকেল কোম্পানিই আমাদের দেশে তাদের উৎপাদন শুরু করেছে। অতএব, আমরা অতীতের তুলনায় কম মূল্যেই ভালো মানের বাইক আশা করি। তবে সমস্যাটি হল, মাত্র কয়েকটি বাইকই বাজারে রয়েছে যা পুরো বাজার নিয়ন্ত্রন করছে, ভিন্নতা খুব কম দেখা যায়। সিসির সীমাবদ্ধতা বাড়ানো হলে আমাদের স্থানীয় বাজারে তা ভিন্নতা এনে দেবে, তৈরীকারকবর্গও ব্যবহারকারীদের জন্য আরও ভালো বাইক তৈরীর সুযোগ পাবে। ফলাফলে দেখা যাবে, বাজারটি বিস্তৃত এবং পছন্দসই বাইক দ্বারা সমাদৃত হবে। ব্যবহারকারী এবং কোম্পানি উভয়েরই কেনা বেচা করার ক্ষেত্রে একাধিক অপশন তৈরী হবে এবং সকলের টাকার সঠিক মূল্যায়ন হবে।

টাকার সঠিক মূল্যায়ন
আমরা যদি বাজারের দিকে লক্ষ্য করি তাহলে আমরা দেখতে পাব যে, আমাদেরকে তুলনামুলক বেশি দামে মোটরসাইকেল কিনতে হচ্ছে। যেমন আমাদের জনপ্রিয় স্পোর্টস বাইকগুলোর অনেকের দামই প্রায় ৫লক্ষ টাকা। অথচ এদামে অন্যান্য দেশে অনেক হাই সিসি বাইক ব্যবহারকারীরা পেয়ে থাকে। ট্যাক্স এর সমস্যাগুলির কারণে এবং আমাদের দেশে উৎপাদন না করায় দাম বেশি। আমাদের কাছে সেই বাইকগুলি কেনার ক্ষমতা নেই, কারণ সিসি সীমাবদ্ধতা কম। কিন্তু তা যদি বাড়ানো হয় তাহলে আমাদের অর্থের সঠিক মুল্যায়ন পাওয়া যাবে। বাজাজ পালসার এনএস বা এএস ২০০, হোন্ডা সিবিআর ১৮০ বা ২৫০, কেটিএম, কাওয়াসাকী বা রয়েল এনফিল্ড এই ধরণের নামকরা বাইক মোটামোটি সাধ্যের মধ্যে পাওয়া যাবে। বাইক প্রেমীদের জন্য এর থেকে ভালো খবর আর কি হতে পারে?

পরিশেষে
সামগ্রিকভাবে এটি বলা যেতে পারে যে হাই সিসি বাইকের চাহিদা বাংলাদেশে বাড়ছে। আমাদের দেশে জনগনের মাঝে সচেতনতা এবং তার সাথে সাথে হাই পারফরম্যান্সের বাইকগুলোর ক্ষেত্রে সঠিক আইন প্রনয়ন করে সিসি সীমাবদ্ধতাবাড়িয়ে দেওয়া যেতে পারে। এই সিদ্ধান্তের ফলে দুইটি ইতিবাচক দিক ঘটবে,একটি হলতরুন রাইডাররা তাদের পছন্দসই মোটরসাইকেল নিয়ে তাদের স্বপ্নটি পূরণ করতে পারবে, যা তারা সবসময়ের জন্য কামনা করে, এবং অন্যটি হল আমাদের স্থানীয় বাজারটি ট্রেন্ডি, উন্নতমানের এবং আধুনিক ফীচারযুক্ত বাইক দ্বারা পূর্ণ হবে যা সত্যিই সকলের প্রত্যাশিত। সিসি লিমিট না থাকাটাই সকলের প্রত্যাশিত, তবে কমপক্ষে ২০০-৩৫০ সিসির অনুমতি প্রয়োজন বলে সবাই মনে করে।

Bike News

Lifan Bike Price in Bangladesh March 2025
2025-03-20

Lifan is one of the best motorcycle brands in the Bangladeshi motorcycle market, whose reputation is heard by bike lovers of a...

English Bangla
Suzuki Bike Price in Bangladesh March 2025
2025-03-18

Suzuki is a leading and very popular Japanese motorcycle brand in the motorcycle market of Bangladesh. As because, most of their p...

English Bangla
Lifan giving flash sale on the occasion of Eid
2025-03-16

Lifan is a very familiar name to the diverse bike lovers of Bangladesh, each of whose bikes is attractive to bike lovers, whic...

English Bangla
3 best commuter bikes of Honda
2025-03-12

Honda is a globally renowned automobile and motorcycle brand that is recognized for its innovation, reliability, and performan...

English Bangla
Bajaj Bike Price in Bangladesh March 2025
2025-03-11

Bajaj is a well-known motorcycle brand among all levels of bike lovers in Bangladesh, whose reputation and quality are nothing...

English Bangla
Filter