2016-09-16
Hero Honda Hunk 150 ownership review by Tamal Das
বর্তমান গতিময় জীবনে আরো গতির জোগান দিয়ে যায় মোটরসাইকেল। মোটরবাইক প্রতিটি বয়সের মানুষকেই ভ্রমনের সাথে আনন্দ প্রদান করে থাকে।আমাদের দেশে ব্যক্তিগত বাহন হিসেবে মোটরসাইকেলের জনপ্রিয়তা প্রতিদিনই উর্ধমুখি হচ্ছে। খুব ছোটবেলা থেকেই বাইকের প্রতি আমার বিশেষ দূর্বলতা রয়েছে। আমি একজন নিয়মিত বাইক রাইডার এবং এটি আমার প্রতিদিনের সংগী।
আমি তমাল দাস। পেশায় ব্যবসায়ী। যতটুকু মনে পড়ে আমি ২০০৪ সালে প্রথম বাইক চালানো শিখি। বাইকটি ছিলো Yamaha RX. বাইক চালানো শেখার পরে সুযোগ পেলেই আমি বাইক চালাতাম। এক সময় শখের জিনিস প্রয়োজনে এসে দাড়ালো। আমার লেখাপড়ার জন্য, ব্যবসার কাজে এবং স্বাভাবিক ঘুরাঘুরির জন্য একটি বাইকের প্রয়োজন হয়ে পড়ে। আমি আমার উপযোগী একটি ভালোমানের বাইক খুজতে লাগলাম। সে সময়ে বাজারে Hero Honda Hunk বাজারে এসেছে। প্রথম দেখাতেই ভালো লেগে যায়। ফীচার জেনে আমি আরো মুগ্ধ হই। আমি বাইকটি কিনে ফেলি। ঘটনাটি ২০০৯ সালের। বিগত ৭বছর ধরে বাইকটি আমার নিত্যদিনের সংগী। আপনাদের সংগে শেয়ার করবো আমার Hero Honda Hunk নিয়ে কিছু অভিজ্ঞতা।
আমি আমার বাইকটি নিয়ে খুবই সন্তুষ্ট। কেন সন্তুষ্ট তার কিছু যুক্তিযুক্ত কারনও রয়েছে। সবচেয়ে বড় যে কারনগুলো রয়েছে তার মধ্যে বলতে হয় এর গঠনশৈলী, রাইডিং কমফোর্ট এবং কন্ট্রোল। বাইকটি চালিয়ে আমি কন্ট্রোলগত কোনো সমস্যা কখনই ফেস করিনি। বিশেষ করে এর নীচু সীট বাইকটি চালানোর সময় কমফোর্ট এবং কন্ট্রোলে অন্যরকম অনুভূতি দেয়। বাইকটির গঠন প্রনালী এতোই চমতকার যে কোন রাস্তায় একে নিয়ন্ত্রন করা খুবই সহজ। ওজনে ভারী বিধায় ঝাকুনি কম এবং বেশি স্পীডেও নিয়ন্ত্রন করা যায়। যদিও বাইকটি নিয়ে শহরের মধ্যেও বেশি ঘুরাঘুরি হয় কিন্তু শহরে কিংবা লংজার্নি, দুই ক্ষেত্রেই এর পারফরমেন্স চমতকার। দূরের জার্নি বলতে প্রায় ২০০কিমি চালিয়েছি। এবং অনুভুতি অসাধারন। ক্লান্তি বা ব্যাক পেইন কোনো কিছুই অনুভূত হয়নি।
বাইকের ক্ষেত্রে আমি কন্ট্রোল এবং কমফোর্টে গুরুত্ব দেই সবচেয়ে বেশি তাই মাইলেজ নিয়ে খুব একটা ভাবিনি কখনওই। তবুও যতটুকু দেখেছি তাতে নতুন অবস্থায় ৪২-৪৫কিমি/লিটার এবং বর্তমানে প্রায় ৩৫কিমি/লিটার পাচ্ছি। আমার এভারেজ রাইডিং স্পীড ৬০-৭০ কিমি যদিও ১১৮কিমি/ঘন্টা চালানোর অভিজ্ঞতা রয়েছে।
বাইকটির ভালো দিক
- চমতকার কন্ট্রোল
- অসাধারন কমফোর্ট
- ৭বছরেও অক্ষত ইনজিন
- শ্রুতিমধুর ইনজিন সাউন্ড
- শক্তিশালী ব্যটারী এবং দীর্ঘস্থায়ী টায়ার
খারাপ দিক
- হেডলাইটের আলো কম
- পেছনের সাসপেনশন আরেকটু ভালো দরকার ছিলো
- চেইন সেট আরেকটু ভালো দরকার ছিলো
আমার বাইকের যত্ন সব সময় নিজে হাতে না করলেও অভিজ্ঞ টেকনিশিয়ান দিয়ে নিয়মিত সার্ভিসিং করাই। বিগত ৭বছরে বাইকের বড়ধরনের কোনো পার্টস পরিবর্তন করতে হয় নাই। বাইকে সবসময়ে ভালো মানের পেট্রোলই ব্যবহার করেছি জ্বালানি হিসেবে।
কয়েকবছর আগে Hero Honda আলাদা হয়ে Hero তে রূপান্তরিত হয়েছে। যদিও অনেকের কাছে নতুন Hunk এর কিছু সমস্যার কথা শুনতে পাই কিন্তু পুরাতন Hunk ছিলো Hero Honda’র অন্যতম সেরা একটি পন্য।
আমি তমাল দাস। পেশায় ব্যবসায়ী। যতটুকু মনে পড়ে আমি ২০০৪ সালে প্রথম বাইক চালানো শিখি। বাইকটি ছিলো Yamaha RX. বাইক চালানো শেখার পরে সুযোগ পেলেই আমি বাইক চালাতাম। এক সময় শখের জিনিস প্রয়োজনে এসে দাড়ালো। আমার লেখাপড়ার জন্য, ব্যবসার কাজে এবং স্বাভাবিক ঘুরাঘুরির জন্য একটি বাইকের প্রয়োজন হয়ে পড়ে। আমি আমার উপযোগী একটি ভালোমানের বাইক খুজতে লাগলাম। সে সময়ে বাজারে Hero Honda Hunk বাজারে এসেছে। প্রথম দেখাতেই ভালো লেগে যায়। ফীচার জেনে আমি আরো মুগ্ধ হই। আমি বাইকটি কিনে ফেলি। ঘটনাটি ২০০৯ সালের। বিগত ৭বছর ধরে বাইকটি আমার নিত্যদিনের সংগী। আপনাদের সংগে শেয়ার করবো আমার Hero Honda Hunk নিয়ে কিছু অভিজ্ঞতা।
আমি আমার বাইকটি নিয়ে খুবই সন্তুষ্ট। কেন সন্তুষ্ট তার কিছু যুক্তিযুক্ত কারনও রয়েছে। সবচেয়ে বড় যে কারনগুলো রয়েছে তার মধ্যে বলতে হয় এর গঠনশৈলী, রাইডিং কমফোর্ট এবং কন্ট্রোল। বাইকটি চালিয়ে আমি কন্ট্রোলগত কোনো সমস্যা কখনই ফেস করিনি। বিশেষ করে এর নীচু সীট বাইকটি চালানোর সময় কমফোর্ট এবং কন্ট্রোলে অন্যরকম অনুভূতি দেয়। বাইকটির গঠন প্রনালী এতোই চমতকার যে কোন রাস্তায় একে নিয়ন্ত্রন করা খুবই সহজ। ওজনে ভারী বিধায় ঝাকুনি কম এবং বেশি স্পীডেও নিয়ন্ত্রন করা যায়। যদিও বাইকটি নিয়ে শহরের মধ্যেও বেশি ঘুরাঘুরি হয় কিন্তু শহরে কিংবা লংজার্নি, দুই ক্ষেত্রেই এর পারফরমেন্স চমতকার। দূরের জার্নি বলতে প্রায় ২০০কিমি চালিয়েছি। এবং অনুভুতি অসাধারন। ক্লান্তি বা ব্যাক পেইন কোনো কিছুই অনুভূত হয়নি।
বাইকের ক্ষেত্রে আমি কন্ট্রোল এবং কমফোর্টে গুরুত্ব দেই সবচেয়ে বেশি তাই মাইলেজ নিয়ে খুব একটা ভাবিনি কখনওই। তবুও যতটুকু দেখেছি তাতে নতুন অবস্থায় ৪২-৪৫কিমি/লিটার এবং বর্তমানে প্রায় ৩৫কিমি/লিটার পাচ্ছি। আমার এভারেজ রাইডিং স্পীড ৬০-৭০ কিমি যদিও ১১৮কিমি/ঘন্টা চালানোর অভিজ্ঞতা রয়েছে।
বাইকটির ভালো দিক
- চমতকার কন্ট্রোল
- অসাধারন কমফোর্ট
- ৭বছরেও অক্ষত ইনজিন
- শ্রুতিমধুর ইনজিন সাউন্ড
- শক্তিশালী ব্যটারী এবং দীর্ঘস্থায়ী টায়ার
খারাপ দিক
- হেডলাইটের আলো কম
- পেছনের সাসপেনশন আরেকটু ভালো দরকার ছিলো
- চেইন সেট আরেকটু ভালো দরকার ছিলো
আমার বাইকের যত্ন সব সময় নিজে হাতে না করলেও অভিজ্ঞ টেকনিশিয়ান দিয়ে নিয়মিত সার্ভিসিং করাই। বিগত ৭বছরে বাইকের বড়ধরনের কোনো পার্টস পরিবর্তন করতে হয় নাই। বাইকে সবসময়ে ভালো মানের পেট্রোলই ব্যবহার করেছি জ্বালানি হিসেবে।
কয়েকবছর আগে Hero Honda আলাদা হয়ে Hero তে রূপান্তরিত হয়েছে। যদিও অনেকের কাছে নতুন Hunk এর কিছু সমস্যার কথা শুনতে পাই কিন্তু পুরাতন Hunk ছিলো Hero Honda’র অন্যতম সেরা একটি পন্য।