ব্যাক্তিগতভাবে আমরা সবাই বিভিন্ন বাইক পছন্দ করে থাকি। আমার যেমন নিজের পছন্দের বাইক আছে ঠিক তেমনি আমার মত অন্যদেরও নিজস্ব পছন্দের বাইক আছে। আমি নিজস্বভাবে পছন্দ করি হিরো হাংক ম্যাট কারণ এই বাইকের মধ্যে সুন্দর একটি মাস্কুলার ডিজাইন লক্ষ্য করেছি যা আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে। মাস্কুলার ফুয়েল ট্যংকার, আকর্ষণীয় গ্রাফিক্স, সিটিং পজিশন সব মিলিয়ে সুন্দর একটি বাইক হচ্ছে হিরো হাংক। আমি এই বাইকটি প্রায় ৭ মাস যাবত ব্যবহার করছি এবং প্রায় ৯০০০ কিমি রাইড করেছি।
আমার কাছে বাইকের যে ভালো মন্দ বিষয়গুলো সামনে এসেছে সেগুলো আপনাদের সাথে আজ শেয়ার করব।
প্রথমেই এই বাইকের মন্দ দিক দিয়ে শুরু করা যাক কারণ মন্দ দিক পেয়েছি ।পরে ভালোদিকগুলো বিস্তারিতভাবে বলবো।
- বাইকের চেইনে একটা সমস্যা আমি লক্ষ্য করছি সেটা হল চেইন অতি দ্রুত লুজ হয়ে যায়। এই চেইন লুজ হয়ে যাওয়াটা একটু সমস্যা কারণ এই বাইকের চেইন কভার আছে এবং চেইন লুজ হয়ে গেলে সেটা যদি পড়ে যায় তাহলে এক্সিডেন্ট হতে পারে। তাই কোম্পানীর কাছে অনুরোধ চেইনের বিষয়টি অতি দ্রুত সমাধান করা।
- আরেকটি মন্দ বিষয় আমার কাছে একটু সমস্যা মনে হয়েছে তা হল বাইকের মাইলেজ। আমি এই বাইকের মাইলেজ অনেক কম পাচ্ছি। আমার মনে হয় তেলের লাইন একটু বেশি করা আছে । মাইলেজ আমি শুনেছি অনেক ভালো হয়তো আমার সার্ভিস করার সময় তেলের লাইন একটু কমিয়ে নিবো তাহলে মাইলেজ ভালো পাবো ।
এইবার বলি এই বাইকের কিছু ভালো দিক - হিরো হাংকের ডিজাইন অনেক সুন্দর। প্রায় এক যুগেরও বেশি সময় ধরে এই বাইকটি বাজারে রয়েছে এবং ডিজাইন ভালো হবার জন্য এখনও কেউ এই বাইক থেকে চোখ সড়াতে পারে না।
- ব্রেকিং সিস্টেম অনেক সুন্দর অনুভব করছি। সামনের এবং পেছনের ডিস্ক ব্রেক আমাকে অনেক সাহায্য করে বাইকের গতি নিয়ন্ত্রণ করতে।
- আমরা জানি যে হিরো হাংকের কন্ট্রোল বেস্ট। আমি নিজেও এই বাইকটির কন্ট্রোল অনেক ভালো পেয়েছি। হাইওয়েতে কিংবা শহরের মধ্যে রাইড করতে আমার কোন সমস্যা হয় না।
- ইঞ্জিনের পারফরমেন্স আমি বলবো এই বাজেটে বেস্ট কারণ আমি এই বাইকের ইঞ্জিনের পারফরমেন্স হাইওয়েতে অনেক ভালো অনুভব করেছি। আমি একটানা ২০০ কিমি রাইড করেছি এই বাইক নিয়ে এবং টপ স্পীড তুলেছি ১২০ কিমি প্রতি ঘণ্টা। আমার কাছে এই বাইকের ইঞ্জিনের কোন সমস্যা এখনো পাইনি।
শহরের মধ্যে আমি মাইলেজ পাচ্ছি ৪০ কিমি প্রতি লিটার এবং হাইওয়েতে মাইলেজ পাচ্ছি ৪২ কিমি প্রতি লিটার। আমার কাছে এই বাইকের ৪৫ এর উপরে গেলে অনেক ভালো হত।
সব মিলিয়ে বলতে চাই যে বাংলাদেশের বাজারে ১৫০ সিসির মধ্যে হিরো হাংকের যে দাম নির্ধারন করা হয়েছে তা সকল বাইকারের পছন্দ এবং এই দামে বাইকের পারফরমেন্স খারাপ না। আমি খুব সন্তুষ্ট এইও বাইকটা ব্যবহার করে। ধন্যবাদ সবাইকে।
ব্যাক্তিগতভাবে আমরা সবাই বিভিন্ন বাইক পছন্দ করে থাকি। আমার যেমন নিজের পছন্দের বাইক আছে ঠিক তেমনি আমার মত অন্যদেরও নিজস্ব পছন্দের বাইক আছে। আমি নিজস্বভাবে পছন্দ করি হিরো হাংক ম্যাট কারণ এই বাইকের মধ্যে সুন্দর একটি মাস্কুলার ডিজাইন লক্ষ্য করেছি যা আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে। মাস্কুলার ফুয়েল ট্যংকার, আকর্ষণীয় গ্রাফিক্স, সিটিং পজিশন সব মিলিয়ে সুন্দর একটি বাইক হচ্ছে হিরো হাংক। আমি এই বাইকটি প্রায় ৭ মাস যাবত ব্যবহার করছি এবং প্রায় ৯০০০ কিমি রাইড করেছি। আমার কাছে বাইকের যে ভালো মন্দ বিষয়গুলো সামনে এসেছে সেগুলো আপনাদের সাথে আজ শেয়ার করব।
প্রথমেই এই বাইকের মন্দ দিক দিয়ে শুরু করা যাক কারণ মন্দ দিক স্বল্প পেয়েছি । পরে ভালোদিকগুলো বিস্তারিতভাবে বলবো।
- বাইকের চেইনে একটা সমস্যা আমি লক্ষ্য করছি সেটা হল চেইন অতি দ্রুত লুজ হয়ে যায়। এই চেইন লুজ হয়ে যাওয়াটা একটু সমস্যা কারণ এই বাইকের চেইন কভার আছে এবং চেইন লুজ হয়ে গেলে সেটা যদি পড়ে যায় তাহলে এক্সিডেন্ট হতে পারে। তাই কোম্পানীর কাছে অনুরোধ চেইনের বিষয়টি অতি দ্রুত সমাধান করা।
- আরেকটি মন্দ বিষয় আমার কাছে একটু সমস্যা মনে হয়েছে তা হল বাইকের মাইলেজ। আমি এই বাইকের মাইলেজ অনেক কম পাচ্ছি। আমার মনে হয় তেলের লাইন একটু বেশি করা আছে । মাইলেজ আমি শুনেছি অনেক ভালো হয়তো আমার সার্ভিস করার সময় তেলের লাইন একটু কমিয়ে নিবো তাহলে মাইলেজ ভালো পাবো ।
এইবার বলি এই বাইকের কিছু ভালো দিক
- হিরো হাংকের ডিজাইন অনেক সুন্দর। প্রায় এক যুগেরও বেশি সময় ধরে এই বাইকটি বাজারে রয়েছে এবং ডিজাইন ভালো হবার জন্য এখনও কেউ এই বাইক থেকে চোখ সড়াতে পারে না।
- ব্রেকিং সিস্টেম অনেক সুন্দর অনুভব করছি। সামনের এবং পেছনের ডিস্ক ব্রেক আমাকে অনেক সাহায্য করে বাইকের গতি নিয়ন্ত্রণ করতে।
- আমরা জানি যে হিরো হাংকের কন্ট্রোল বেস্ট। আমি নিজেও এই বাইকটির কন্ট্রোল অনেক ভালো পেয়েছি। হাইওয়েতে কিংবা শহরের মধ্যে রাইড করতে আমার কোন সমস্যা হয় না।
- ইঞ্জিনের পারফরমেন্স আমি বলবো এই বাজেটে বেস্ট কারণ আমি এই বাইকের ইঞ্জিনের পারফরমেন্স হাইওয়েতে অনেক ভালো অনুভব করেছি। আমি একটানা ২০০ কিমি রাইড করেছি এই বাইক নিয়ে এবং টপ স্পীড তুলেছি ১২০ কিমি প্রতি ঘণ্টা। আমার কাছে এই বাইকের ইঞ্জিনের কোন সমস্যা এখনো পাইনি।
শহরের মধ্যে আমি মাইলেজ পাচ্ছি ৪০ কিমি প্রতি লিটার এবং হাইওয়েতে মাইলেজ পাচ্ছি ৪২ কিমি প্রতি লিটার। আমার কাছে এই বাইকের ৪৫ এর উপরে গেলে অনেক ভালো হত।
সব মিলিয়ে বলতে চাই যে বাংলাদেশের বাজারে ১৫০ সিসির মধ্যে হিরো হাংকের যে দাম নির্ধারন করা হয়েছে তা সকল বাইকারের পছন্দ এবং এই দামে বাইকের পারফরমেন্স খারাপ না। আমি খুব সন্তুষ্ট এইও বাইকটা ব্যবহার করে। ধন্যবাদ সবাইকে।