Is this review helpful?
Rate count: 2Ratings:
This user provides ratings about this bike
This bike is purchased from Bike Valley, Dhaka
নতুন মোটরসাইকেল কেনার ক্ষেত্রে সবার প্রথমে যে ব্যাপারটি সামনে আসে তা হলো ব্র্যান্ড। ব্র্যান্ড ভ্যালু অনেক গুরুত্বপুর্ন একটি বিষয়। সমস্ত বিশ্বে এবংবাংলাদেশের বাজারে যে সমস্ত ব্র্যান্ডের কদর অনেক বেশি তাদের মধ্যে হোন্ডা অন্যাতম। বাংলাদেশে এখনো অনেক মানুষ আছে যারা মোটরসাইকেলকে হোন্ডা নামে চিনে। মানুষের মাঝে হোন্ডা এ স্থান করে নিয়েছে মান সম্মত বাইক সরবরাহ করার মাধ্যমে। এ ব্র্যান্ডের মোটরসাইকেল গুলোর ডিজাইন যেমন সুন্দর পারফর্মেন্সও তেমন ভালো। হোন্ডার প্রিমিয়াম যে বাইকগুলো রয়েছে তাদের মধ্যে বাংলাদেশের বাজারে সবথেকে জনপ্রিয়ো বাইক মডেলটি হচ্ছে হোন্ডা সি বি আর রেপসল ১৫০সিসি।
আমি একজন ব্যবসায়ী এবং বাইকার। বাইক চালানোর সখ আমার অনেক আগে থেকে। সব সময়ই চেয়েছিলাম নিজের একটি বাইক থাকবে। কিন্তু বিভিন্ন কারনে তা হয়ে উঠে নি। অবশেষে সে সময় আসলো। আমার সবসময়ই স্পোর্টস বাইকের উপরে এক ধরনের আকর্ষন কাজ করতো। যেহেতু হোন্ডা ব্রান্ডকে আমার অনেক আগে থেকেই পছন্দ ছিলো তাই বাইক কেনার ক্ষেত্রে আমি হোন্ডা ব্রান্ডকে প্রথম প্রাধান্য দিয়েছি। হোন্ডার স্পোর্টস বাইকের সেগমেন্টে আছে সি বি আর এবং সি বি আর রেপসল। আমার কাছে সি বি আর এর থেকে রেপসল কে অনেক বেশি আকর্ষনিয় মনে হয়েছে। ৩ মাস আগে আমি বাইকটি কিনেছি এবং এখন পর্যন্ত প্রায় ১৪০০কিমি রাইড করেছি। আস আমি আমার অভিজ্ঞতা আপনাদের সাথে শেয়ার করবো, আশা করি যারা রেপসল কিনতে চান তাদের জন্যে অনেক উপকারি প্রমানিত হবে।
ভালো দিকঃ
-বাইকের ডিজাইন অনেক আকর্ষণীয়।
-কালার কম্বিনেশানটাও অনেক সুন্দর।
-অনেক আরামদায়ক একটি বাইক।
-প্রিমিয়াম বাইক হিসাবে মাইলেজ ভালো।
-সিটিং পজিশান অনেক ভালো এবং আরামদায়ক।
-ব্রেকিং সিস্টেম।
খারাপ দিকঃ
-হেডলাইটের আলো কম।
-থ্রটল রেসপন্স কম।
আমার হোন্ডা সি ইবি আর রেপসল কেনার পেছনে প্রধান যে কারন রয়েছে তা হল, ব্র্যান্ড ভ্যালু। আমি হোন্ডা ব্র্যান্ডের অনেক বড়ো একটা ভক্ত এবং ইচ্ছা ছিলো বাইক কিনলে এ ব্র্যান্ডেরই কিনব। আর হোন্ডা ব্র্যান্ডের সবথেকে আকর্ষণীয় বাইক হচ্ছে হোন্ডা সি বি আর রেপসল। তাই আমি এ বাইকটা কিনেছি।
আমি শহরের মধ্যে মাইলেজ পাচ্ছি ৪০ এবং হাইওয়েতে ৪২। আমি আমার বাইকের মাইলেজ নিয়ে সন্তুষ্ট।
আমি একদিনে প্রায় ১৫০কিমি রাইড করেছি এবং আমার মনে হয়েছে এ বাইক নিয়ে আরো রাইড করা যাবে অনেক সহজে। এখন পর্যন্ত আমি টপ স্পীড তুলেছি ৮৫কিমি/ঘন্টা। যেহেতু আমি ব্রেক ইন পিরিয়োড মেন্টেন করছি তাই বেশি স্পীডে তুলতে পারিরি। তবে আমার মনে হয় হাই স্পীডেও আমি সহজে এ বাইক কন্ট্রোল করতে পারবো।
আমার বাইকের ডিজাইন, ব্রেকিং সিস্টেম, ইঞ্জিন পারফর্মেন্স, কন্ট্রোন, কম্ফোর্ট সব ভালো কিন্তু আমার কাছে এ বাইকে প্লাস্টকের পার্টসগুলোর কোয়ালিটি ইয়েমন একটা ভালো মনে হয়নি। ধন্যবাদ।
Is this review helpful?
Rate count: 2নতুন মোটরসাইকেল কেনার ক্ষেত্রে সবার প্রথমে যে ব্যাপারটি সামনে আসে তা হলো ব্র্যান্ড। ব্র্যান্ড ভ্যালু অনেক গুরু...
Bangla Englishআমি মো শফিকুল ইসলাম । বর্তমানে একটি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করছি তাই চাকরির কাজের জন্য একটি বাইকের প্রয়োজনীয়তা উপলদ্...
Bangla Englishবর্তমান সময়ের কথা বিবেচনা করে মটরসাইকেল কোম্পানি গুলো কিছু ভালো মডেলের মটরসাইকেল বাজারে নিয়ে আসছে এবং তরুণদে...
Bangla English